নিউজ ডেস্ক : খুনটি হয়েছিল প্রায় পাঁচ মাস আগে। দিল্লি পুলিশ অবশেষে সেই হত্যা রহস্য কিনারা করল। বিয়ের টোপ দিয়ে মুম্বইয়ে কল সেন্টারে মহিলা সহকর্মী শ্রদ্ধাকে নিয়ে দিল্লি যায় আফতাব আমিন পুনাওয়ালা। এরপর শুরু করে লিভ -ইন।
শ্রদ্ধার একটা সময় সন্দেহ হয়। শুধুই যৌন সম্পর্ক চলছে, বিয়ের কোনও কথাই হচ্ছে না। শ্রদ্ধা বিয়ের জন্য চাপ দিতে শুরু করে। আফতাব শ্রদ্ধাকে খুন করে তাঁর দেহ পিস পিস করে কেটে সেটি ব্যাগে ভরে দিল্লি নিয়ে আসে। তারপর দিল্লির বিভিন্ন জায়গায় সেই দেহাংশগুলি ফেলে দেয়।
তার আগে দেহাংশগুলি ফ্রিজেই রেখেছিল আফতাব। টানা ষোল দিন ফ্রিজে ছিল দেহাংশগুলি। আফতাবের এই কীর্তি এই মুহূর্তে ভারতের দিল্লি তথা পুরো দেশের সবচেয়ে চর্চিত অপরাধ। পাঁচ মাস পর গ্রেফতার হয়েছে আফতাব আমিন পুনাওয়ালা।