টঙ্গীতে বিরল প্রজাতির পাখির ছানা উদ্ধার!

400
বিরল প্রজাতির পাখির ছানা

নিউজ ডেস্ক : দেশে ৬ প্রজাতির টিয়ার মধ্যে বিলুপ্তির মুখে চন্দনা টিয়া (বিরল প্রজাতির পাখির ছানা)। সবুজ ডানায় উজ্জ্বল সিঁদুরে লাল ছোপ আকৃষ্ট করে যে কাউকে। পাচারকারীরা পাহাড়ি এলাকা থেকে চন্দনার ছানা এনে বিক্রি করছে দেশে-বিদেশ। শুক্রবার গাজীপুর টঙ্গী বাজার এলাকা থেকে এমন ৫০টি চন্দনার ছানা উদ্ধার করে বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট।

 

এসময় আটক করা হয় পাখি চোরাকারবারী ইব্রাহিমকে। গাজীপুরের টঙ্গী বাজারের মুন্সীবাড়ী এলাকার ইব্রাহিমের গোডাউনে রয়েছে এই পাখিগুলো। ইব্রাহিম ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে প্রচার চালিয়ে প্রতিটি চন্দনা টিয়ার ছানা বিক্রি করছেন ছয় হাজার টাকা করে। তার কাছে রয়েছে ৫০টি চন্দনা টিয়ার ছানা।

 

ইতোপূর্বে বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট তাকে গ্রেফতার করলেও স্থানীয়দের সুপারিশ এবং এধরনের ব্যবসা করবে না মর্মে মুচলেকা দিলে তখন তাকে ছেড়ে দেয়া হয়। তার কাছে আরো পাঁচটি বড় চন্দনা টিয়া পাওয়া যায়। এচাড়াও রয়েছে তার কাছে পাহাড়ী ময়না ও সবুজ গুগু পাখি।

 

অভিযানে ইব্রাহিমকে আটক ও বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটে মামলা হয়েছে। জব্দকৃত পাখিগুলো (বিরল প্রজাতির পাখির ছানা) বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে রাখা হয়েছে। প্রচলিত আইন অনুযায়ী দেশীয় পাখি বিক্রি, পোষা এবং হত্যায় ছয় মাসের কারাদন্ড এবং ৫০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান রয়েছে।

 

জিলাপিতে ভেজাল, রাজশাহী’র রসগোল্লা’কে জরিমানা!

জিলাপি নাকি কাঁচা আমের তৈরি! সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছবি আর পোস্ট ছড়িয়ে পড়তেই নতুন কিছুর প্রত্যাশায় হুড়মুড়িয়ে মানুষের ঢল দোকানে। স্বল্প সময়েই রাজশাহীতে রসেগোল্লা নামের মিষ্টির একটি নতুন দোকানের এই কৌশলী চটকদার প্রচারণা ছড়িয়ে যায় সারা দেশে। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন।

 

নিম্নমানের রঙ আর কৃত্রিম গন্ধ এই জিলাপির অন্যতম উপকরণ, যা ধরা পড়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত-এর অভিযানে। খাবারে ক্ষতিকর রঙ মেশানো আর প্রচারণায় প্রতারণার আশ্রয় নেয়ায় পৃথকভাবে জরিমানা করা হয় প্রতিষ্ঠানটিকে। এমনকি ব্যবহৃত রঙ -এ নেই মেয়াদ উত্তীর্নের তারিখ।Read more..

Related Post:
ই-সিগারেট নিষিদ্ধ করার দাবি