নিউজ ডেস্কঃ অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা রাশেদকে হত্যা করা হয়েছিলো পরিকল্পিতভাবে। হত্যার নির্দেশদাতা ওসি প্রদীপ আর গুলি চালিয়েছেন পরিদর্শক লিয়াকত। সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় এই দুজনকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। ৩০০ পৃষ্ঠার রায়ের সারাংশ পড়ে শোনান বিচারক। মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত দু’জন হলেন ওসি প্রদীপ কুমার দাস এবং তৎকালীন বাহারছড়া পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ ইন্সপেক্টর মো. লিয়াকত আলী।
নন্দদুলালসহ পুলিশের তিন সদস্য ৬ জনকে দেয়া হয়েছে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। যাদের মধ্যে মিথ্যা সাক্ষী দেয়া মারিষবুনিয়ার ৩ বাসিন্দাও আছেন। খালাস পেয়েছেন ৭ জন। এপিবিএন-এর তিন সদস্যসহ ৭ জন বেকসুর খালাস পেয়েছেন।
যাদের যাবজ্জীবন কারাদন্ড হয়েছে তারা হলেন, সাবেক এসআই নন্দ দুলাল রক্ষিত, কনষ্টেবল রুবেল শর্মা, কনষ্টেবল সাগর দেব, স্থানীয় বাসিন্দা নুরুল আমিন, মো. নিজাম উদ্দিন এবং মোহাম্মদ আইয়াজ।
উল্লেখ্য, গত ২০২০ সালের ৩১শে জুলাই মেরিন ড্রাইভ এর শাপলাপুর চেক পোষ্টে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হোন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা রাশেদ খান। মামলাটি তদন্ত করেন তদন্ত সংস্থা র্যাব।