জুলাই আগস্ট এর ছাত্র জনতার আন্দোলনের সময় দেশের বিভিন্ন স্থানে হামলা চালানো হয় সরকারি প্রতিষ্ঠানে। যার ব্যতিক্রম হয়নি উপকূলে জেলা বাগেরহাটে ও। এর পরিপেক্ষিতে স্থানীয় সরকার বিভাগে ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ উল্লেখ করে প্রতিবেদন পাঠায় জেলা পরিষদ বাগেরহাট। জেলা পরিষদ কার্যালয়ে অভিযান চালায় জেলা দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক। জেলা পরিষদের সিসিটিভি ক্যামেরা ভাঙচুর ও মোরাল ভাংচুরের ঘটনায় হিসাবে প্রেরণ করা হয় ২০ লাখ টাকা।
মঙ্গলবার দুপুরে জেলা পরিষদ কার্যালয়ে অভিযান চালায় জেলা দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক। অভিযান পরিচালনার সময় জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী সাক্ষাৎকার গ্রহণ এবং ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ সরজমিনে পরিদর্শন করেন দুদক কর্মকর্তারা। এ সময় ভিডিও করতে গেলে জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহীর ঝুমুর বলার বাধার সম্মুখীন হন স্থানীয় সংবাদ কর্মীরা।
সহকারী পরিচালক দুর্নীতি দমন কমিশনার মো. সাইদুর রহমান বলেন, দুইটি সিসি ক্যামেরা ভাঙচুর ও টাইস এবং বঙ্গবন্ধু মোড়লের কিছু অংশ ভাঙচুরের ঘটনায় সর্বোচ্চ গেলে ৫০ হাজার টাকা থেকে ১লক্ষ্য টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।